facebook.com/golpo.munna
বুধবার, ৯ নভেম্বর, ২০১৬
বুধবার, ২ নভেম্বর, ২০১৬
নান্টু মন্টুর পর্ব ১
"নান্টু মন্টুর গল্প পর্ব(১)
------------------------------
একটি গ্রামে দুই ভাই থাকতো
দুই ভাই খুবি ভালো,সব সময়
দুই ভাই সঙ্গীর মত পাশে থাকতো,
কিন্তু মাতায় ঘিলু বলে কিচ্ছু
নেই একদিন নান্টু মন্টুর
মা বললেন..?
মাঃ~ দেখতে দেখতে তরা অনেক
বড় হয়ে গেছিস এবার আমার কাজ শেষ এবার আমি চলে যাবো বাবা..
নান্টুঃ~ মা তুমি কই যাবে..!
মন্টুও বললো
মন্টুঃ~ মা আমাকেও নিয়ে যাবে কিন্তু..
মা কেঁদে কেঁদে বললো
মাঃ~ দূর পাগল এই যাওয়া সেই
যাওয়া নয়রে,
এই যাওয়া মানে কবরে চলে যাওয়া...
নান্টুঃ~ মা আমাদেরকে একা রেখে চলে যেও না মা,
আমরা রাতে খুব ভয় পাই মা..
এবার মন্টু বললো
মন্টুঃ~ মা আমিও যেতে চাই
তুমার সাথে কবরে,
শুনেছি সেখানে গেলে খেতে
ঘুমাতে লাগে না,
আহ কত শান্তি মা আমি যাবো,
আমি যাবো...!
{সবাইকে ধন্যবাদ বাকি অংশ
পরের পর্বে..}
লেখল মুন্না...
নান্টু মন্টুর গল্প পর্ব ২
"নান্টু মন্টুর গল্প পর্ব(২)
----------------------------
এরপর মা বললেন..!
মাঃ~ তোরা চাইলেও যেতে
পাড়বি না বাবা
সবারি কবরে সবাইকেই যেতে
হবে কাউকে সঙ্গে নিতে
পাড়বো না তোরা ভালো
থাকিস,
যা করবি ভেবে করবি
এরপর মা মারা গেলেন
এদিকে নান্টু মন্টুও খুব
একা হয়ে পড়লো,
নান্টু হচ্ছে বড় ভাই
আর মন্টু হচ্ছে ছোটো ভাই...
একদিন নান্টু আর মন্টু
মায়ের কবরের কাছে গিয়ে
কাঁদতে কাঁদতে বললো..
নান্টুঃ~ এই মা
কোথায় চলে গেলে
তুমি জানো না আমরা
রান্না করতে পাড়ি না
দুইদিন ধরে চিড়া মুড়ি খেয়ে
যাচ্ছি...!
এবার মন্টু বললো
মন্টুঃ~ মা তুমি না আসলে আমি
চলে আসছি,
এভাবে তুমাকে ছেড়ে আমি
থাকতে পাড়বো না...
এরপর নান্টু, মন্টুকে বুঝিয়ে
নিয়ে আসলো
রাতে নান্টু মন্টুর স্বপ্নে মা আসে
মা বললেন..
মাঃ~ শুনো নান্টু আর মন্টু
তুমরা এখন যথেষ্ট বড় হয়ে
গেছো,
এই সময়ে নিজের মাতাকে
কাজে লাগিয়ে বাছতে শিখো
আমাকে তো যেতেই হতো আমি
তো আর ইচ্ছে করে যাই নি...
এরপর নান্টু আর মন্টু ঘুম থেকে
মা,মা, বলে চিৎকার করে উঠে..
মন্টু নান্টুকে বলে..?
মন্টুঃ~ বড় ভাই স্বপ্নে মাকে দেখলাম...
নান্টুঃ~ হুম আমিও দেখেছি..
মন্টুঃ~ বড় ভাই আমি কিন্তু
মায়ের কথা মতে চলার চেষ্টা করবো ...
নান্টুঃ~ আমিও..
এরপর সকালে নান্টু
মায়ের কথা মত বহু কষ্টে
খাবার বানালো..
নান্টু মন্টুকে ঘুম থেকে তুললো
নান্টুঃ~ উঠ ভাই
মা চলে গেছে তো কি
হয়েছে তোর ভাই এখনো
জীবিত আছে,
নে হা কর...
নান্টু মন্টুকে মায়ের মত করে
খাওয়ালো
মন্টু বললো
মন্টুঃ~ বড় ভাই একদম
মায়ের মত করে খাওয়াচ্ছো..
নান্টুঃ~ অরে আমার দুষ্টু ভাই
এতো কথা না বলে
খাও তাড়াতাড়ি...
মন্টুঃ~টিক আছে বড় ভাই খাচ্ছি..
এরকম করে প্রায় নান্টু
মায়ের মত করে ঘড়ের সব
কাজ করে,
কিন্তু টাকা ছাড়া তো কিছুই
হবে না তাই
নান্টু ভালো একটা কাজ
যোগাড় করে
আর মন্টু মাঠে বন্ধুদের সাথে
খেলাধুলা করে..
দুই ভাই এর মিল দেখে
পুরো গ্রামবাসী অবাক হয়ে যায়
একদিন দুই ভাইকে নিয়ে যারা
মজা করতো,
আজ তাড়াই অদের
কাছে এসে পাশে ধারায়..
নান্টু মন্টু মায়ের কথামত
সব কাজ করে
একদিন রাতে নান্টু মন্টুর মা
আবারো স্বপ্নে বললেন..
মাঃ~ এইতো আমার ভালো
ছেলেরা মায়ের কথা শুনছে,
দুজনে শুনো মায়ের কথা
বিছানার তোলে দেখো
একটা সিন্ধুক রাখা আছে
এতে কিছু টাকা আছে
এই টাকা দিয়ে ভালো
কিছু করো...!!
নান্টু মন্টু আবারো জেগেছে
মায়ের কথা মত বিছানার তোলে
হাত দিয়ে সিন্ধুক টা পেয়ে গেলো
এরপর সিন্ধুক খুলে সত্যি
টাকা পেলো
পরে মায়ের কথা মত একটা
ভালো কাজ করতে লাগলো..
~~বাকিটা পরের পর্বে..!
সবাইকে ধন্যবাদ?
লেখক মুন্না
সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৬
গল্পের নাম- মেঘলা আকাশ
`ভালোবাসার গল্প`
গল্পের নাম- মেঘলা আকাশ
-----------------------------
একটি গ্রামে আকাশ নামের
একটি ছেলে থাকতো
আকাশ নামের ছেলেটি খুবি
গরিব অসহায়
এর জন্য সবাই থাকে দিয়ে কাজ করাতো
কোনো একদিন সকালে প্রচুর বৃষ্টি
হচ্ছে আকাশ
নদীতে মাছ শিকার করছে
হঠাৎ একটা মেয়ে বৃষ্টিতে
ভিজে আকাশে কাছে এসে
বললো!
মেয়েটির নাম মেঘলা
মেঘলাঃ~ এই ছেলে আমাকে
একটু তোমার ছাঁতা টা দিবে
বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছি!
এই সময় আকাশ নিজে বৃষ্টিতে ভিজে
মেয়েটিকে ছাঁতা টা দিলো
প্রচুর বৃষ্টিতে মেঘলা
বৃষ্টির পানিতে লাফালাফি
করে খেলতে লাগলো
কিছুক্ষণ পর বৃষ্টি থেমে গেলো
আর মেঘলা ছাঁতা টা দিয়ে
বললো
মেঘলাঃ~ ধন্যবাদ
আকাশঃ~ হুম!
মেঘলাঃ~আচ্ছা তুমি সব সময়
একা একা থাকো কেনো!
আকাশঃ~ আপনার জেনে কি লাভ!
নেঘলাঃ~ এভাবে বলতেছো
কেনো!
আকাশঃ~ বৃষ্টি কমেছে
তুমি এখন যেতে পাড়ো
মেঘলাঃ~ আচ্ছা টিক আছে আমি চলে যাবো, কিন্তু
আমার প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে
আকাশঃ~ আমি একা থাকি কারণ আমার একা থাকা ভালো লাগে!
মেঘলাঃ~ আচ্ছা তোমার নাম কি?
আকাশঃ~ আমার নাম আকাশ
এখন যাও বৃষ্টি আবার শুরু হবে
তার আগে চলে যাও এখান থেকে
বেলাটা ছিলো তখন দুপুরবেলা
সামনে নদী,
পিছনে ধানের বিশাল বড় ক্ষেত
চারিদিকে মেঘে ডাকা কালো
ছাঁয়া
একটু একটু করে বৃষ্টি পড়তে
শুরু করলো
এখানে আকাশ মেঘলা
ছাড়া আর কেউ নেই
চারিদিকে বৃষ্টিপাত আস্তে আস্তে
শুরু হতে লাগলো
আকাশ চলে যেতে লাগলো
মেঘলা বললো
মেঘলাঃ~ আমাকে একা রেখে যেও না?
আকাশ কিছুটা মায়ায় আর এগোতে পাড়লো না
শেষে পিছুপা হয়ে মেঘলার
সামনে ধারিয়ে রইলো
চারিদিক কেমন ভয়ানক
কালো হয়ে উঠলো
মেঘলা ভয় পেতে শুরু করলো!
আকাশঃ~ আরে আরে আমি
থাকতে তোমার কিছু হবে না
এরপর হঠাৎ একটা
বড় বৃষ্টিপাত হলো
মেঘলা ভয়ে আকাশকে
ঝরিয়ে ধরলো
দুজনের মাঝে মিল
দেখে সব কিছু নিরব
শান্তশিষ্ট হয়ে গেলো
বৃষ্টি কমেছে
এরপর আকাশ বললো
আকাশঃ~ এই মেঘলা
বৃষ্টি কমেছে!
মেঘলা হঠাৎ
ঝরিয়ে ধরতে দেখে লজ্জা
পেলো
এরপর মেঘলা
ছুটে চলে গেলো মেঘলার
বাড়িতে
আকাশো নিজের বাড়ির উদ্দেশ্যে
রহণা দিলো
২দিন পর...!
মেঘলা আকাশের খুঁজ করলো
কিন্তু কোথাও আর আকাশকে
খুঁজে পেলো না
মেঘলা আকাশকে না
পেয়ে চলে গেলো সেই জায়গায় যে যেখানে প্রথম তাদের
দেখা হয়েছিলো?
অভোশেষে খুঁজে পেলো
আকাশকে
মেঘলা ঝরিয়ে ধরে কাঁদতে লাগলো
আকাশ বললো
আকাশঃ~ কি হয়েছে!
মেঘলাঃ~ আমি তো ভেবেছিলাম
তোমাকে আর খুঁজেই পাবো
না!
এরপর মেঘলা আকাশকে
ভালোবাসার কথা বলে
আকাশঃ~ তুমি জানো আমি খুব
গরিব অসহায় তবু কেনো
আমার কপাল পুড়া জীবনে
অংশ নিচ্ছো!
মেঘলাঃ~ কিছুই চাই না চাই শুধু
তোমাকে
তোমাকে না পেলে আমি হয়তো মরেই যাবো!
এরপর আকাশ মেঘলাকে বিয়ে করে ফেলে
পরে আকাশ ছুটো একটা কাজ
শুরু করে
নতুন করে সাজিয়ে তুলে তাদের ছুটো জীবনে ছুটো মায়াবী
সংসার
সবাই ভালো থাকবেন ধন্যবাদ
লেখক মুন্না
Munna Ahmed
please like this pages
www.facebook.com/blogger.munnax
সবাইকে ধন্যবাদ...
রবিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৬
শেষতম পর্ব- প্রদিপের রাজা পর্ব(৪)
শেষতম পর্ব- প্রদীপের রাজা পর্ব(৪)
----------------------------
প্রদিপের রাজা রাজ্যা
ফিরে যা দেখলো...!
পুরো গ্রাম টাই সয়তান টা বদলে
ফেলেছে
গ্রামের সকল প্রজাদের সয়তান গোলাম বানিয়ে রেখেছে
এদিকে
প্রদীপের মা'কে দেখতে পেলেন
প্রদীপের মা সয়তান টির জন্য
একটি বিশাল বড় রান্নার আয়োজন করেছে
জুদিও সয়তান টা রাক্ষসের মত
বিশাল ছিলো তাই
খাদ্য ও বিশাল বড় পাতিলে
করে রান্না করতে হতো,
হঠাৎ প্রদীপের মায়ের
হাতে আগুনের ঘোলা
ছিটে পড়ে
প্রদীপের মায়ের চোখ হইতে
পানি বাহির হয়ে আসলো
এই সময় প্রদীপের রাজা
মায়ের কাছে গিয়ে ধারিয়ে
রইলেন
মায়ের হাত দুটি দেখে
মায়ের হাতে চুমু খেয়ে
বললেন!
রাজাঃ~ মা জননী...
মাঃ~ কে বাবা কে আমাকে মা
মা বলিয়াছো
কে তুমি কি তোমার পরিচয়?
রাজাঃ~ মা আমি আপনার সন্তান প্রদীপ যাকে
সয়তান রাজ্য ছাড়া করিয়াছিলো
মাঃ~ অহ,,! প্রদীপ কতদিন তোকে দেখি না বাবা
আয় আমার বুকে আয় বাবা..!
মা এতদিন পড় প্রদীপকে
পেয়ে খুবি কান্নাকাটি করতেছিলো
আর সেই সময়
প্রদীপের রাজা মায়ের চোখেরজল
মুছে বললো..
রাজাঃ~ মা বহুবার তুমি কাদিয়াছো
আর কাদিয়া সময় নষ্ট না করিয়া
কোনো ল্যাব নেই তাই
সময় হয়েছে অন্যায়ের প্রতি প্রতিবাদ করা..
মা বললেন?
মাঃ~ তুমি সয়তানের সাথে কিছুতেই লড়িতে পারিবে না
কারণ সে একটা রাক্ষস আর
তাহার কাছে রহিয়াছে অদৃশ্য শক্তিবল..!
রাজাঃ~ আমি লড়তে একা
এসেছি মা কিন্তু শক্তি ছাড়া
নয়,
আমার কাছে অদৃশ্য শক্তির
প্রদীপ রহিয়াছে
এই শক্তির জন্য আমাকে অনেকদিন অপেক্ষা করিতে
হইয়াছে
এর পর প্রদীপের রাজা ওই
সয়তান রাক্ষসকে
প্রদীপের অদৃশ্য শক্তিতে পরাজিত করে রাজ্য থেকে
বের করে দেই...!
রাজ্যা আবারো সূখ শান্তি
রাজা ও প্রজার জীবনে চলে আসে আর সেই থেকে শুরু হয়
প্রদীপের রাজার রাজত্ব
||শেষ পর্ব...!
এই ছিলো প্রদীপের রাজার গল্প
সবাইকে ধন্যবাদ?
লেখক মুন্না
please likes this my pages
www.facebook.com/blogger.munnax
প্রদীপের রাজা পর্ব (৩)
প্রদীপের রাজা পর্ব(৩)
-------গল্পের তিন অংশ---------
এরপর বৃদ্ধ লোকটি প্রদীপের
রাজাকে বললো
বৃদ্ধঃ~ অনেক বেলা হইয়া গিয়াছে
তোমার নিশ্চয় ক্ষুধা পাইয়াছে
প্রদীপের রাজা কখনোই কারো
কাছে দয়া প্রার্থী হতে চাননি,
কিন্তু এই ছোটো বয়সে
প্রদীপের রাজা জুদি কারো
দয়া গ্রহণ না করেন
তাহলে আগামীতে প্রদীপের রাজা
কখনোই সেই সয়তানের সাথে মোকাবেলা
করতে পাড়বেন না..
তাই বিপদে পড়ে বৃদ্ধের আশ্রয়গ্রহণ করেন..?
বৃদ্ধ লোকটি প্রদীপের রাজাকে
জিজ্ঞাস করলেন
বৃদ্ধঃ~ তোমার কি ক্ষুধা পাইয়াছে
জুদি তাহা সত্যি হয় তাহলে আমি খুব কষ্ট পাইবো
এরপর বৃদ্ধ লোকটি
প্রদীপ টা নিয়ে আসলো
বৃদ্ধ লোকটি প্রদীপের রাজাকে
বললো,,!
বৃদ্ধঃ~ তুমি কি আমার হাতে
কিছু দেখিতে পারিতেছ
রাজাঃ~ হে একটা প্রদীপ
দেখিতে পারিতেছি
বৃদ্ধঃ~ এই প্রদীপ কোনো
সাধারণ প্রদীপ নয়
এই প্রদীপ অদৃশ্য শক্তি আর
এই প্রদীপের উপযুক্ত সেই ব্যাক্তি
যাহার বিতর রহিয়াছে!
ন্যায়, সুবিচার, মানুষের
প্রতি ভালোবাসা
আর অন্যায়ের প্রতিবাদ করা
এই প্রদীপ শুধু তাহারি উপযুক্ত
হইতে পাড়ে
এরপর প্রদীপের রাজা
বৃদ্ধ লোককে বললো
রাজাঃ~ দয়া করিয়া জুদি
তাহা আমায় দান করিতেন
তাহলে আমাদের রাজ্য
পুরপুরি সয়তানের
কবল হইতে মুক্তি ল্যাব করিত?
বৃদ্ধঃ~ হুম টিক
বলেছো এই ছোটো বয়সে তোমার বিতর প্রজাদের প্রতি ভালোবাসা
দেখিতে পাড়িয়া এটা
ভালো ভাবেই পরিস্কার হইয়া গিয়াছে এক মাত্র তুমিই
প্রদীপের উপযুক্ত?
রাজাঃ~ আমাকে কি করিতে হইবো?
বৃদ্ধঃ~ তুমি
এখোন খুব ছোটো
আছো তাই এই প্রদীপ টি তোমার উপযুক্ত এখন না
এটা সেই সময় উপযুক্ত হবে যখন তুমি বড় হইয়া যাইবে ?
তাহার আগে এই প্রদীপ টি
তোমাকে দেওয়া যাইবে না
এর পর প্রদীপের রাজা ও
বৃদ্ধ লোকটি
একসাথে এক গাছের তোলায়
নতুন করে সাজিয়ে তুললো
প্রদীপের রাজার জীবন
আস্তে আস্তে বড় হইতে লাগলো
আর বৃদ্ধ লোকটি
বৃদ্ধের সব অদৃশ্য শক্তি
প্রদীপের রাজাকে শিখিয়ে তুললো
দেখতে দেখতে এক সময়
প্রদীপের রাজা বড় হয়ে যায়
আর বৃদ্ধ লোককের সময় ও
ফুরিয়ে আসে
এখন সময় এসেছে সয়তানের
প্রতি মোকাবেলার
বৃদ্ধ লোকটি প্রদীপের রাজাকে
বললো!
বৃদ্ধঃ~ এখন সময় হইয়াছে তোমার
রাজ্য ফিরে পাওয়ার তুমি
এখন উপযুক্ত যবক
হইয়াছো
তুমার হাতে আজ আমি
অদৃশ্য শক্তির প্রদীপ তুলে দিবো
এরপর বৃদ্ধ লোকটি মারা যায়
আর পড়ে প্রদীপের রাজা
রাজ্যের উদ্দেশ্যা চলে গেলেন...||বাকি অংশ পরের পর্বে দেখবেন?
ধন্যবাদ সবাইকে?
লেখক মুন্না
প্রদীপের রাজা পর্ব (২)
প্রদীপের রাজা পর্ব(২)
------দ্বিতীয়--------
একদিন এই গ্রামে
প্রদীপের রাজার পিতা
মারা গেলেন আর সেই সময়
এক সয়তান এসে
প্রদীপের রাজাকে রাজ্য থেকে বের করে দেয়,
প্রদীপের রাজা খুব ছোটো
তাই প্রতিবাদ করতে পারেনি!
একেতো সয়তান তার উপড়
অদৃশ্য শক্তির কাছে
প্রদীপের রাজা কখনোই
পেড়ে উঠতে পারবে না
তাই চলে গেলেন অন্য এক গ্রামে
.
.
প্রদীপের রাজা হাঠতে হাঠতে
চলে আসলেন সেই গাছের তোলায় যে জাগা থেকে
প্রদীপের রাজার অদৃশ্য প্রদীপ
মিলে
.
.
বৃদ্ধ লোকের কাছে প্রদীপের রাজা
এসে বললেন
.
.
রাজাঃ~ অপরাধ মার্জনা করিবেন!
আমি কি? এই গাছ তোলায়
বসিতে পাড়ি
.
.
বৃদ্ধঃ~ কেনো না তুমি নির্ভয়ে
এই জায়গায় বসিয়া পড়ো
তোমাকে কেউই বারণ করিবে না
.
.
রাজাঃ~ বড় উপকার করিলেন!
সারাদিন হাঠতে হাঠতে
পায়ে বেতা হইয়া গিয়াছিলো
তাই ধারাইয়া থাকিতে কিছুতেই পাড়িতেছিলাম না
.
.
.
বৃদ্ধঃ~তোমার নাম কি বাচ্ছা?
.
.
রাজাঃ~ জি! আমার পিতা মাতা
আমার নাম রাখিয়াছিলেন প্রদীপ
.
.
বৃদ্ধঃ~ তোমার পোষাক তো
রাজকুমারের মত লাগিতেছে
বাচ্ছা
তুমি কে কোথা থেকে আসিয়াছো
কি তোমার পরিচয়
.
.
রাজাঃ~ পাশের গ্রাম থেকে
চলিয়া আসিয়াছি
.
.
বৃদ্ধঃ~ কেনো বাচ্ছা কেনো তুমি
তোমার বসত স্থান ছেড়ে চলিয়া আসিলে
.
.
.
রাজাঃ~
আমার বাবা সেই গ্রামেরি রাজা
ছিলেন
উনি মরিয়া গিয়াছেন
আমাদের রাজ্যা এক
সয়তান আসিয়াছে
সে আমাকে রাজ্য ছাড়া করিয়া
গ্রাম ছাড়া করিয়াছে||বাকি অংশ পরের পর্বে দেখুন
.
.
.
ধন্যবাদ সবাইকে?
লেখক মুন্না
প্রদীপের রাজা পর্ব(১)
"প্রদীপের (রাজা) পর্ব(১)
------------------------------
একটি গ্রামে অনেকদিন আগে
একটা প্রদীপ হাতে এক বৃদ্ধ
সব সময় একটি
বিশাল বড় গাছের তোলায়
বসে থাকতো
বৃদ্ধটির সব সময় যা প্রয়োজন
হতো
বৃদ্ধটি শুধুই প্রদীপের দিকে চেয়ে
থাকতো
আর সেই প্রদীপের অদৃশ্য শক্তিতে
বৃদ্ধর সব প্রয়োজন মিটে যেতো"
.
.
গ্রামের পাশে একটা গ্রাম ছিলো
গ্রাম টা অন্যান্য গ্রামের চেয়ে
অনেক সুন্দর ছিলো,
শুধুই গ্রাম টাই না
গ্রামের মানুষ গুলোও
খুব ভালো ছিলো,,,!
আর এই গ্রামেই
প্রদীপের রাজার জন্ম হয়েছিলো|| পরের দ্বিতীয় পর্বে
বাকি অংশ পাবেন...!
ধন্যবাদ সবাইকে?
লেখক মুন্না
শুক্রবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৬
দিওয়ানা
"অভিমানি"
কারো চেনা ভালোবাসার গল্প
----------------------------
{১ এক প্রিয়া ২ দেওয়ানা }
~~~ibrahim kholil munna~
একটা মেয়েকে ২ জন ভালোবাসতো....
মেয়ে একদিন ২জনকে নিয়ে চলেগেলো একটা উঁচুতম পাহাড়ে
মেয়েঃ~ আজকেই প্রমাণ হয়ে যাবে
কে বেশি করে আমাকে চাও,,,!
প্রথম প্রেমিকঃ~ আমি প্রস্তুত তুমার ভালোবাসার পরিক্ষায়,,,!
দ্বিতীয় প্রেমিক একটু ঘাবরে গিয়ে বললো কি কিশের পরিক্ষা নিবা তুমি!
মেয়েঃ~ এতোদিন তো শুধু মুখে বলেছো এবার না হয় করে দেখাও,,!
প্রথম প্রেমিকঃ~ হে হে আজকেই আমি প্রমাণ করে দিবো আমি কতটা ভালোবাসি,,,!
এবার মেয়েটি বললো,,,!
মেয়েঃ~ হুম এবার ২জন প্রস্তুতি নাও তুমাদের পরিক্ষা এখনি নেওয়া হবে,,,
মেয়েঃ~ কে পাড়বে আমার জন্য এই উঁচু পাহাড় থেকে লাফ দিতে!
এবার প্রথম ছেলেটি একটা চিঠি
হাতে দিয়ে হঠাৎ লাফ দিয়ে দিলো
মেয়ে আর দ্বিতীয় ছেলেটি
চিৎকার করে বললো
এই লাফ দিসসসস না,,,,
কারো কথা না শুনে প্রথম ছেলেটি লাফ দিয়ে চলে গেলো
না ফেরার দেশে এদিকে মেয়ে
চিঠিটা খাম থেকে বের করে
পড়তে লাগলো,,,!
প্রথম ছেলের চিঠি,,,,!
তোরা হয়তো ভাবছিস
আমি এভাবে লাফ দিলাম কেনো
কিন্তু আমি যা করেছি
তোদের ভালোর জন্যই করেছি
আমার বন্ধুকে কাঁদিয়ে আমি নিজেকে সূখি ভাবতে পাড়বো না
সব সময় যে বন্ধু আমার কাঁধ
কাঁধে মিলিয়ে চলতো আমার
সুখেদুঃখে পাশে থাকতো
থাকে কেনো এই ভাবে ঠকাবো
এটা আমার ধাড়া কখনোই সম্ভব ছিলো না আর এই জীবনে শুধু
তুমাকেই ছেয়েছিলাম
তাই তোমার ভালোবাসা নিয়ে
চলে গেলাম সারাজীবনে জন্য
আমার বন্ধুকে কখনো কষ্ট দিও না একটু ভিতু ওকে একটু সামলে রেখো ভালো থেকো সব সময়,,,,,!
please like this pages
www.facebook.com/blogger.munnax
মায়ের শাসন বারণের গল্প
"মায়ের শাসন বারণের গল্প"
মানব জীবনের কাহিনী?
:মুন্না:
------------------------
মা:- এতো রাত হয়েগেলো
এখনো তোর ঘুম আসেনি!
ছেলে:- না মা ঘুম আসবে তুমি যাওতো আমাকে একটু একা থাকতে দাও!
মা:- তোর কি হয়েছে বলতো
কাল থেকে দেখছি তুই কি একটা ভাবাভাবি করছিস কি হয়েছে খুলে বল,,,!
ছেলে:- ও কিছু না মা আমি এমনিতেই
এরকম করতেছি!
মা:- শুনো আমি তুমার মা আমি তুমার
সব আচার আচরণ খুব ভালো করে ভুজি, তুমি তো আগে এরকম ছিলে না
তোবে আজ কেনো এরকম তোমার সাথে ঘটতেছে!
ছেলে:- মা আমি এক ভুল করে ফেলেছি!
মা:- হুম বলো কি ভুল করেছো
ছেলে: মা তুমি তো জানো
আমি একটা মেয়েকে ভালোবাসতাম !
মা:- আমি তোর সব খবরি রাখি
কি হয়েছে সেটা বলো,,,!
ছেলে:- তার বিয়ে হয়ে গেছে,,,!
মা:- শুনো এটা হতে পারে কোনো একটা সামান্য বেপার এটা নিয়ে এতো মাতা গামিও না যে চলে গেছে তার সৃতি মুছে আবার নতুন করে জীবন সাজাও!
ছেলে:- মা জানো আমি ওর মাছে খুব কান্নাকাটি করে বলেছি কিছু একটা করতে সে আমাকে সেই সুযোগই দেয় নি!
মা:- যে তোমার জন্য একবারো ভাবেনি
অন্যকারো হাত ধরে চলে গেছে,
তার কথা তুমি আমার ছেলে হয়ে অন্তত আমাকে বলবে না নিজেকে শুধরে নাও না হলে তুমার অমঙ্গল হবে
আমি তা চাইনা
ছেলে:- টিক আছে মা আমি চেষ্টা করবো,,,!
মা:- Good boy! Good night!
মা তার সন্তাকে সব সময়ই ভালো চায়
এর জন্য মায়ের এতো শাসন বারণ!
I Love You ♥ Mom
সত্যি মা যার লাখো ভাগ্য তার
:-) :-) ♥
please like this pages
www.facebook.com/blogger.munnax
গল্পের নাম দুজন দুজনা
~গল্পের নাম দুজন দুজনার।
-----------------------------------
একদিন একটা ছেলে একটি
মেয়েকে ভালোবাসে
ছেলেটি প্রথম কোনো একজনের
প্রেমে পড়েছে,,,"
ছেলেটি কিছুদিন পর মেয়েটিকে
ভালোবাসার কথা বলার চেষ্টা করে,,,!
একদিন মেয়েটির সাথে দেখা হয়!
ছেলেঃ~ এইযে শুনছেন আপনার সাথে আমার কিছু কথা আছে?
মেয়েঃ~ আপনার সাথে আমার কিশের কথাবার্তা আপনি কে
জানতে পাড়ি?
ছেলেঃ~ তুমি আমাকে চিনবে না
কিন্তু আমি তোমাকে
চিনি?
মেয়েঃ~ ও আচ্ছা তো কি কথা
জানতে পাড়ি?
ছেলেঃ~ না এখন না অন্যকোনো দিন আজ চলি,,,!
মেয়েঃ~ আচ্ছা টিক আছে
মেয়েটি চলেগেলো,,,!
২দিন পড় একি জায়গায় দুজনের দেখা
মেয়েঃ~ আরে আপনি কেমন আছেন!
ছেলেঃ~ হুম ভালো,
তুমি কেমন আছো!
মেয়েঃ~ হুম আমিও ভালো আছি
আচ্ছা আপনি না কিছু বলতে ছেয়েছিলেন?
ছেলেঃ~ না সময়মত সব কথা
তোমায় বলবো আজ আসি?
এরকমভাবে প্রায় ২ মাস পেড়িয়ে আসে
দুজন খুবি গবির থেকে গবিরে
চলে যায়,,,!
একদিন মেয়েটি পাগল হয়ে
ছেলেটিকে বললো
মেয়েঃ~ তোমার আমার মাঝে
কিশের সম্পর্ক
এই সম্পর্কের নাম কি বলতে পাড়ো?
ছেলেঃ~ এই সম্পর্ক কাছে
আসার সম্পর্ক?
এই সম্পর্ক দুজন দুজনার
হাতে হাত রেখে চলার সম্পর্ক?
মেয়েঃ~ আচ্ছা এই সম্পর্ক এতো মধুময় কেনো?
ছেলেঃ~
এই জন্য যে এরিমাঝে
দুজন দুজনার প্রতি
মায়া সৃষ্টি হয়
দুজন দুজনাকে খুব ভালোবাসে
ফেলে!
মেয়েঃ~ অহ তাই?
ছেলেঃ~ তুমি না জানতে ছেয়েছিলে আমি কি বলতে ছেয়েছিলাম! তবে শুনো
তোমাকে প্রথম দেখাতে
ভালোবেসে ফেলি!
সব সময় নিজের মাঝে আমি তোমাকে খুঁজে পাই
বেহায়া মন শুধুই তোমাকেই চায়
তাই তোমাকে ভালোবাসার
কথা বলতে ছেয়েছিলাম!
এরপর মেয়েটি কিছু না বলে চলেযায়!.
ছেলেটি খুব লজ্জা পায়...?
পরেরদিন সকালে মেয়েটি
একটা ফুল হাতে ছেলেটির সামনে ধারালো বললো!
মেয়েঃ~ সত্যি এখন আমি ভুজতে পেড়েছি ভালোবাসা মানে কি!
কাল বলে যাই নি কারণ আমি
চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম!
ছেলেঃ~ আমি সত্যি বলছি
তোমাকে ছাড়া আমি বড় একা
তোমাকে নিয়ে গরতে চাই
এক ছুট্টো পৃথিবী যেখানে তুমি
আর আমি আর কেউ না।
আমি তোমাকে ভালোবাসি
এরপর..? ওরা বিয়ে করে
সূখে সান্তিতে ঘড় করতে লাগে?
"যে ভালোবাসা সত্যি
আর পবিত্রতার স্থান
সেই ভালোবাসার প্রতি
আমার হাজারো সালাম?
লেখক মুন্না ভালো থাকবেন?
please like this pages
www.facebook.com/blogger.munnax
গল্পের নাম বন্ধুত্ব
"গল্পের নাম - বন্ধুত্ব
-------------------------
একটি ছোটো গ্রামে
২ বন্ধু একসাথে খেলাধুলা
করতো?
বন্ধুত্বের জীবন যেভাবে
সব সময় হাশি খুশি
দুষ্টুমি থাকতো, টিক একিরকম
দুই বন্ধু সকালে ঝগড়া করতো সন্ধায় দুজন আবার
মিলে যেতো!
কোনো একদিন দুই বন্ধর জীবনে
নেমে আসলো কালবৈশাখির ঝর
গ্রামে নতুন একটা ছেলে আসলো
দুই বন্ধুর শক্তিশালী বাঁধনে
ফাটল ধরলো
খুব বড়সড় ঝগড়া দুজনে মধ্যে
হয়ে গেলো
প্রথম বন্ধুটি চলেগেলো গ্রাম ছেড়ে
দ্বিতীয় বন্ধু গ্রামে রয়েগেলো
প্রায় ৫ বছর পর....!
প্রথম বন্ধু আবার গ্রামে চলে আসলো
গ্রামের অবস্তা ভালোই আছে কিন্তু
ভালো নেই সেই পুরনো বন্ধুর জীবন ?
প্রথম বন্ধু চলে গেলো দ্বিতীয়
বন্ধুর বাসায়
ঘড়ে প্রবেশ করেই দেখতে পায়
দ্বিতীয় বন্ধুর অবস্তা
সেই আগেকার হাশি খুশির বন্ধুর
এই কি অবস্তা
শুখিয়ে কাঠ হয়েগেছে
প্রথম বন্ধ দ্বিতীয় বন্ধুকে জিজ্ঞেস করলো?
প্রথম বন্ধুঃ~ কিরে তোর এ কি অবস্তা!
না খেয়ে খেয়ে কাঠ হয়েগেলি কেনো
দ্বিতীয় বন্ধুঃ~ কে? অহ তুই
কেমন আছিস এতোদিনে মনে পড়লো!
প্রথম বন্ধঃ~ Sorry দোস্ত
ভুল হয়ে গেছে, তোর এই অবস্তা কেনো!
দ্বিতীয় বন্ধুঃ~ জানিস আমি আর বাছবো না!
প্রথম বন্ধুঃ~ মানে কি? যাতা বখছিস কি হয়েছে খুলে বল!
দ্বিতীয় বন্ধুঃ~ তুই চলে যাওয়ার
পর আমি খুব একা হয়ে যাই
সময় কাটানোর জন্য
আমাদের গ্রামের নতুন
ছেলের সাথে বন্ধুত্ব করি"
কিছুদিন পর জানতে পাড়ি ছেলেটা ভালো না
কি খারাপ খারাপ জিনিশ খায়
অর সাথে মিশে আমার জীবনো
নষ্ট হয়েগেছে ডাক্তার বলেছে এসব না ছাড়লে পরে মরণদশা হতে পাড়ে কিন্তু আমি কিছুতেই
এই পথ থেকে ফিরে আসতে পাড়ি না।
প্রথম বন্ধুঃ~ শুন আমি তোর
বন্ধু আর আমি তোর সব সময়
পাশে আছি তুই এসোব ছেড়ে দে?
আর নতুন করে জীবকে
সাজিয়ে তুল শুরু করি আমাদের
সেই দিন যেদিন টা সুখে হাশি খুশিতে ভরপুর থাকতো!
এরপর সত্যিকারের বন্ধুকে পেয়ে দ্বিতীয় বন্ধু খারাপ পথ থেকে চিরবিদায় নিয়ে চলে আসলো এক নতুন দুনিয়ায় যে দুনিয়ায়
নেই কোনো খারাপ কাজ
নেই কোনো পাপ
আছে শুধু ভালোবাসা
আর বন্ধুর প্রতি আস্তা?
~~~ভালোর সাথে মিশলে
ভালো হওয়া যায়,
আর খারাপের সাথে মিশলে
খারাপের চাইতে খারাপ হওয়া যায়,,!
ধন্যবাদ সবাইকে লেখক মুন্না
please likes this pages
www.facebook.com/blogger.munnax